আমি লক্ষ্য করেছি, যাদের নাম S সিয়ে শুরু হয়, তাদের মাঝে অপরাধ বা ফাউল করার প্রবণতা বেশি। এর মধ্যে রয়েছে অধ্যক্ষ সিরাজ, রিজেন্ট হাসপাতালের শাহেদ, জেকেজি’র সাবরিনা এবং শারমিন নামক এক আওয়ামী লীগ নেত্রী। এদের অপকর্মের নমুনা নিম্নরূপঃ
১. মাদ্রাসার একজন অধ্যক্ষ হয়েও নিজ মাদ্রাসার ছাত্রীকে যৌন হয়রানি করার লোভ সামলাতে পারে নি সিরাজ। পরে নুসরাতের মামলায় যখন সে জেলে যায়, তখন মেয়েটিকে পুড়িয়ে মারার আদেশও দেয় সে।
২. ক্লাস নাইনও পাস করতে পারে নি শাহেদ। অথচ সে টাকার জোরে বিভিন্ন টকশোতে জ্ঞানগর্ভ লেকচার দিয়ে নিজেকে বুদ্ধিজীবি প্রমাণ করতে চাইতো। হেন কোনো বাটপারি নেই যেটা এই শাহেদ করে নি। করোনা টেস্টের নামে কত মানুষের জীবন নিয়ে যে ছিনিমিনি খেলেছে সে, তার কোনো হিসাব নেই ।
৩. শাহেদের এক ফিমেল ভার্সন হলো জেকেজি’র সাবরিনা। ডাক্তার হলেও তার কর্মকাণ্ডে এটা মোটামুটি নিশ্চিত হওয়া যায় যে, সে হলো একটা উচ্চশ্রেণির পতিতা বা কলগার্ল। পরকীয়ায় মারাত্মকভাবে আসক্ত এই সাবরিনা নিজের প্রতিষ্ঠানের জন্য ঠিকাদারি কাজ বাগাতে যে নিজের দেহ বিক্রি করতো, এতে কোনো সন্দেহ নেই।
৪. আরেকজনের খোঁজ পাওয়া গেল যার নাম S দিয়ে শুরু। সে হলো শারমিন নামক এক নারী, যে কিনা দেশের কোনো একটা এলাকায় একজন আওয়ামী লীগ নেত্রী। সে ভুয়া এন-৯৫ মাস্ক সরবরাহ করেছে সরকারি হাসপাতালে। টাকা কামানোর জন্য এভাবে সে ডাক্তার ও রোগীদের জীবন নিয়ে তামাশা করেছে।