লুঙ্গি না আনলেও আমি লুঙ্গির চেয়ে ভালো কিছু নিয়ে এসেছিলাম। আমি তখনকার দিনে লুঙ্গির বদলে বক্সার্স (হাফপ্যান্ট) পরতাম, তাও আবার পাতলা কাপড়ের বক্সার্স। ভাত খাওয়া শেষে আমি বাথরুমে গিয়ে প্যান্ট খুলে বক্সার্সটা পরে নিলাম।
তারপর বাথরুম থেকে বেরিয়ে মায়মুনা আপুর বেডরুমে ঢুকতে না ঢুকতেই কী একটা কথা প্রসঙ্গে জানি, আমার সামনে মায়মুনা আপা তার পায়জামার ইলাস্টিকের ভেতর হাত ঢুকিয়ে একটা টান দিয়ে পাজামাটা খানিকটা আলগা করে ধরে আমাকে তার গোপনাঙ্গের বাল দেখিয়ে খানকিদের মতো খিলখিল করে হেসে উঠলো, আর আমাকে বুঝিয়ে দিলো যে, পাজামাটায় কোনো ফিতা বা হুক নেই (ইলাস্টিক সিস্টেম) এবং পাজামার ভেতরে উনি আজ কোনো প্যান্টি পরেন নাই। আমি আন্দাজ করতে পারলাম, “আজকে একে লাগিয়ে বেশ মজা পাওয়া যাবে।”
ঐ সময় আমার সোনাটা বেশ খানিকটা দাঁড়িয়ে গিয়েছিলো। মায়মুনা আপা পাকা মাগিদের মতো আমার চেহারার এক্সপ্রেশন আর অনুভূতি পর্যবেক্ষণ করতে লাগলেন। বোধ হয়, আন্দাজ করার চেষ্টা করলেন, আমাকে দিয়ে লাগানো উনার উচিত হবে কিনা। তবে আমার অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, ছেলেরা লাগাতে চাইলে মহিলারা ছেলেদের বয়স বা বয়সের পার্থক্য বিবেচনা করে না, অনায়াসে লাগিয়ে নেয়!
আজকেই সেই মহামূল্যবান রাত – বুঝতে পারলাম। আজকের রাতের সুযোগটা হাতছাড়া করা যাবে না, তাহলে সারাজীবন পস্তাতে হবে। আমি বিছানায় ওঠার পর আপা লাইটটা নিভিয়ে দিলেন। মায়মুনা আপা আমার সাথে দু’একটা ক্যাজুয়াল আলাপ করার পরই আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, আমাদের মা-খালাদের মধ্যে কার ফিগারটা সবচেয়ে আকর্ষণীয়। আমি বললাম, “মিন্টু খালার” (আমার মা’র আপন তৃতীয় বোন)। তবে মায়মুনা আপা বললেন,“ না, রাহিমা খালা (আমার মা’র ইমেডিয়েট আপন ছোট বোন, মাথায় একটু সমস্যা ছিলো উনার!)।
আসলে ফিগার কী জিনিস, তখন বুঝতাম না আমি। আমার ধারণা ছিলো, যে সমস্ত মহিলাদের দুধ-পাছা বড় বড়, তারাই সুন্দর ফিগারের অধিকারী। মায়মুনা আপার মতে, যারা স্লিম, তারাই সুন্দর ফিগারের অধিকারী। উনাকে দেখেই বুঝেছিলাম যে, উনি ইদানিং স্লিমিং বা ডায়েটিং করেন। কারণ আট বছর আগের সেই ডবকা ফিগার এখন আর তার নেই। তবে মাগিবাজি করতে করতে চেহারায় অসংখ্য ব্রন উঠে আর ফ্যাসিয়াল ক্রিম মাখতে মাখতে উনার চেহারাটা প্রায় জ্বলে গিয়েছিলো।
তবে ফিগারখানা তখনো আকর্ষণীয় ছিলো উনার, এতে কোনো সন্দেহ নেই। দেখলেই লাগাতে মন চায়। যাই হোক, শুয়ে শুয়ে আলাপের কিছুক্ষণের মধ্যেই আপা এক পর্যায়ে আমার নাম ধরে ডেকে বললেন, “এদিকে আয়, তোকে দিয়ে একটা কাজ করাই।” আমি বোকার মতো বলে বসলাম, “কী কাজ?”
আসলে বুঝতে পারলেও একটু ভং ধরেছিলাম আর কি! এটা করে মস্ত একটা ভুল করলাম, আপা একেবারে চুপ করে গেলেন। আমিও আর কথা না বলে ঘুমিয়ে পরার চেষ্টা করলাম। ঐদিন তার কাছে গেলে তিনি নিশ্চয়ই তার খোলা পিঠ চুলকে দিতে বলতেন। এ কাজের বাহানায় আমি তার স্তনের সাইডে হাত গলানোর সুযোগ পেতাম এবং অবশেষে চূড়ান্ত ‘কাজ’-এর দিকে ধাবিত হতে পারতাম নিশ্চিতভাবে।
তবে ঐ রাতে অথবা পরবর্তী এক রাতে কিছু একটা করেছিলাম তো অবশ্যই, আর সেটা হলো মাঝরাতে চুপিসারে বিছানা থেকে নেমে তার পাশে শুয়ে প্রথমে তার পেটে, পরে কামিজের নিচ দিয়ে আস্তে আস্তে স্তনের দিকে হাত বাড়িয়েছিলাম।
তিনি বুঝতে পেরেছিলেন ব্যাপারটা, যখনই আমার বাম হাত তার ডান স্তন মুচড়ে ধরলো, তখনই তিনি আমাকে জড়িয়ে ধরে তার দেহের উপরে নিয়ে গেলেন। তখন আমি সম্ভবতঃ কামিজ থেকে হাত বের করে তাকেও জড়িয়ে ধরেছিলাম। তিনি আমার মাথার পেছনের চুলের মুঠি ধরে আমার ঠোটজোড়া তার ঠোটজোড়ার দিকে নিয়ে গেলেন, তীব্রভাবে চুমু খাওয়ার উদ্দেশ্যে। কিন্তু বোকাচন্দ আমি সে ব্যাপারটি না বোঝায় তার ঠোটের দিকে অগ্রসর হলাম না।
তিনি যৌন উত্তেজনায় জ্বলছিলেন, আমার উত্থিত লিঙ্গ লক্ষ্য করে তলঠাপ মারছিলেন। আমি তখন খুব সম্ভবত কোমরের নিচের অংশে উলঙ্গ ছিলাম, অর্থাৎ আগেই বক্সার্স খুলে রেখে এই মিশনে নেমেছিলাম। তাই আমিও তার স্যালোয়ারের উপর দিয়ে তার কুঁচকি টার্গেট করে তাকে ‘শুকনোভাবে’ ঠাপিয়ে যাচ্ছিলাম। এভাবে দু’-তিন মিনিট করার পরেই আমার অনুভূতি হলো যে, বীর্য বোধ হয় বেরিয়ে যাবে। তাই চট করে তার দেহ ছেড়ে নেমে পাশে শুয়ে পড়লাম।
এ কাজটা করে আরো একটা বিশাল বোকামি করলাম, বীর্য কোনো নোংরা জিনিস নয়। পুরুষসঙ্গীর বীর্য ভালোবাসে তার নারীসঙ্গী, তাই বীর্য দিয়ে তার স্যালোয়ার ভরিয়ে দেয়া উচিত ছিল সে রাতে। তাহলে তার সাথে ফ্রি হতে পারতাম এবং যৌনক্রিয়ার বাকি কাজগুলো সে রাতেই সারতে পারতাম তার সাথে।
তার উপর হতে নেমে আসা মাত্রই তিনি আস্তে করে বললেন, ‘এ কারণেই তাহলে ফোনে আমার সাথে এত আলাপ?’ আমি না বোঝার ভান করে একটু উচ্চস্বরে বলে উঠলাম, ‘কী’? তিনি আবারো চুপ করে গেলেন। এরপর আমি সরাসরি বিছানায় ফিরে এসেছিলাম, না বাথরুমে গিয়ে হস্তমৈথুন করেছিলাম, সেটা মনে নেই এখন।