বকরিওয়ালি খালার বয়স ৫৬ হলেও গায়েগতরে এখনো যুবতী। এমনকি ওনাকে ওনার স্বামীর সাথে সেক্সও করতে দেখেছে আমার বউ। একটু আগে উনি যে আচরণটা করলেন আমার সাথে, তাতে স্পষ্ট যে, উনি আজ ভোরে আমার ‘দাঁড়িয়ে মোতা’ দেখেছে, হয়তো লিঙ্গটাও দেখেছে।
প্রতিদিনের মতো আজও আমি সকালে হোটেলে নাস্তা খেয়ে বউয়ের জন্য নাস্তা নিয়ে বাড়ি ফিরছিলাম। তখন দূর থেকেই গলা খাকড়ানির আওয়াজ শুনলাম। এগুলো সাধারণত পুরুষেরা করে, গলায় কফ জমে গেলে, বা অপছন্দের কাউকে দেখলে।
এসময় যে ব্যক্তি এমনটা করছে, তার দিকে তাকালে সেও রসিয়ে রসিয়ে কফটা ফালায়, নোংরা অঙ্গভঙ্গি করে। তাই এ সমস্ত ক্ষেত্রে আমি উক্ত ব্যক্তির দিকে তাকাই না। কিন্তু বকরিওয়ালনি’র বাড়ির কাছে গিয়ে দেখলাম, আশেপাশে কোনো পুরুষ নেই। তার মানে সে নিজেই এ কাজটা করেছে। আমি জানি, তার বাড়ির পাশ দিয়ে আমার যাওয়া-আসাটা সে ভালো চোখে দেখে না।

তবে এমনটা এর আগে কখনো করে নি। তার মানে, আমার সাম্প্রতিক কোনো আচরণে সে ক্ষুব্ধ হয়েছে। আর সেটা হতে পারে, আজ সকালে যখন ঝড়বৃষ্টি হচ্ছিল, তখন আমি বাথরুমে না গিয়ে বারান্দার গ্রিল দিয়ে শর্টকাটে দাঁড়িয়ে মুতে দিয়েছিলাম, বেশ খানিকটা সময় নিয়ে। জিনিসটা বকরিওয়ালনি বোধ হয় দেখেছে।
তবে সে নিজেও ধোয়া তুলসিপাতা নয়, তাকে ভুলে খালা না ডাকলে তার সাথে সামান্য কিছু টাকার বিনিময়ে অনেক কিছুই করতে পারতাম। এমনকি সে টাকার এত বড় কাঙাল যে, বাইরে থেকে মেয়ে/পতিতা এনে তাকে কিছু টাকা দিলেই সে তার একটি রুমে ‘কাজ চালাতে’ দিত।
প্রথম প্রথম যখন তার সাথে পরিচয়, তখন তাকে খালা/ভাবী কোনো কিছুই ডাকতাম না। তখন তার বুকের আঁচল কারণে-অকারণে পড়ে যেত এবং দুধের বেশিরভাগ অংশই দেখা যেত। বুঝতাম, সে ওগুলো ইচ্ছে করেই দেখাচ্ছে। তখনই বুঝলাম, একে টাকার বিনিময়ে বিছানায় নেয়া যাবে। তবে একদিন একটা ভুল করে বসলাম; তাকে বললাম, ‘খালা, আমার বউ বরিশালনি, আর আপনিও বরিশালনি, তাই আমার বউ আপনাকে খালা বলেই ডাকবে – আমি জানি। একারণে আজ হতে আমিও আপনাকে খালা বলে ডাকব।’ এ গাধামিটা করেই তার সাথে দূরত্ব বাড়িয়ে দিলাম নিজের। তবে ভবিষ্যতে তার সাথে আবারো ফ্রি হয়ে কিছু একটা করার চেষ্টা করবো।