আজ তোমাদেরকে বলবো আমার জীবনে প্রথম মাগী লাগানোর অভিজ্ঞতার কথা। এটা ঘটেছিল কুমিল্লায়। ২০০৩ সালের শেষের দিকের কথা, কুয়েটে গিয়েছিলাম বন্ধুদের সাথে সুন্দরবন ভ্রমণে। সেখানে স্কুল জীবনের দোস্ত চন্দ্রনাথ দেবনাথ আমাকে অফার দিল, মাগি লাগাবো কিনা। আমি আগ্রহ প্রকাশ করলে সে দুইটা অপশন দিল, কুমিল্লা অথবা ময়মনসিংহ। আমি কুমিল্লা বেছে নিলাম, সেখানে চন্দ্রের ক্লাসমেট সাজ্জাদের বাড়ি।
আমি ঢাকা থেকে সেখানে গেলাম। সাজ্জাদের পাঁচ বোনের মধ্যে দুইটার সাথে সাক্ষাৎ হলো, দুইটাই মারাত্মক সুন্দরী, কিন্তু কোনো বোনেরই বিয়ে হয় নি। এর কারণ সম্ভবতঃ এই যে, ওদের বাবা বাঙালী হলেও মা চাকমা অথবা মারমা।
যাই হোক, বোনগুলার চরিত্র যে ভালো না, সেটা কিছুক্ষণের মধ্যে বুঝে ফেললাম। সাজ্জাদ ওদের একমাত্র ভাই, সবচেয়ে ছোট বোনটা সাজ্জাদের চেয়ে মানে আমার চেয়ে এক বছরের বড়। মাগিটা বললো, ‘ঢাকা থেকে আরো লোকজন নিয়ে আসলা না কেন?’ বুঝলাম, আরো লোকজন আনলে বোনেরা বোনেরা মিলে আচ্ছামতো পোন্দাপুন্দি করতে পারতো।
ওদের সাথে সাক্ষাৎ হয়ে আমার মনে হলো, মাগি না লাগিয়ে ওদের সাথে রাত কাটালে কেমন হয়। কারণ সাজ্জাদ তথা ওর মা-বোনেরা আমাকে রিকোয়েস্ট করেছিল আমি যাতে ওদের বাসায় এক রাত কাটাই। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যে সাজ্জাদ আর ওর চাচাতো ভাই প্ল্যান মোতাবেক আমাকে মাগিপাড়ায় নিয়ে গেল। এটা ছিল একটা সাধারণ বাসা, নিচু শ্রেণির সরকারী কর্মচারীরা যে ধরনের বাসায় থাকে। সেখানে এক সরদারনীর দেখা পেলাম, যাকে গায়ে-গতরে দেখে মনে হলো একে লাগালেই ভালো হতো। তখন এক ইয়াং মেয়েকে আমার সামনে হাজির করা হলো যে কিনা একটু আগেও একজনের সাথে শুয়েছে। অথচ আমাকে দেখে অভিনয় শুরু করলো, সে নাকি তার প্রেমিক (সাজ্জাদের চাচাতো ভাই) ছাড়া আর কারো সাথে শোয় না।

মাগিটার বয়স ছিল ১৫-১৬ বছর, তাকে দুই-তিনবার রিকোয়েস্ট করার পর আমার সাথে শুতে রাজি হলো এবং আমাকে অন্দরমহলে নিয়ে গেল। সেখানে কোনো গেইট বা দরজা নেই, শুধু একটা পরদা। অর্থাৎ কেউ মাগির বোঁটা কামড়িয়ে ধরলে বা অত্যাচার করলে যাতে মাগিকে চট করে সেইভ করতে পারে সরদারনী বা তার স্বামী। মাগিটা বিছানায় নতুন বউ এর মতো বসলো, ভাব নিয়ে, আমার দিকে না তাকিয়ে। আমিও স্বামীর মতো তাকে জিগ্যেস করলাম, ‘তুমি কি পড়াশুনা করো?’ সে বললো, ‘ এইট পর্যন্ত পড়ছি, এখন আর পড়ি না।’
আমি তাকে বললাম, ‘তোমাকে জড়ায়া ধরি?’ সে মাথা নাড়ালো। এরপর তাকে জড়িয়ে ধরা মাত্র সে বিছানায় শুয়ে পরলো। আমি তার উপর শুয়ে তার গালে ও ঠোটে চুমু খেলাম। সে আপত্তি জানিয়ে বললো, ‘ঠোটে চুমা খাইয়েন না।’ অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, পতিতারা বা পতিতা টাইপের মহিলারা ঠোটে চুমু খাওয়াটা ভালো চোখে দেখে না। তারা হয়তো বিশেষ কারো জন্য তাদের ঠোটজোড়া সেইভ করে রাখে। যাই হোক, সে ঠোটের বিকল্প হিসেবে কামিজটা উপরে উঠিয়ে স্তনজোড়া বের করে দিলো। অপূর্ব সুন্দর স্তনজোড়া, যেমনটা আমি আজ পর্যন্ত দেখিনি বা চুষি নি। বোঁটাগুলো বড় সাইজের আঙুরের মতো, সেগুলো কিছুক্ষণ চোষার পর আমি নিজের প্যান্ট খুলে ফেললাম এবং সেও এই ফাঁকে তার পায়জামা খুলে ফেললো।
এরপর আমি তার দেহের উপর শুয়ে তার যোনীতে আমার লিঙ্গখানা ঢুকিয়ে দিতে বললাম, সে তাই করলো। লিঙ্গ পুরোপুরি শক্ত ছিল না, কারণ উত্তেজনা ও টেনশনের চোটে সকাল থেকে তখন পর্যন্ত কোনো কিছু খাই নি। অবশ্য যতবারই মাগি লাগাতে গিয়েছি, ততবারই এই একই অভিজ্ঞতা হয়েছে আমার, লিঙ্গ পুরোপুরি শক্ত হয় না; সম্ভবতঃ টেনশনের কারণে। চার-পাঁচ মিনিট ধরে ঠাপানোর পর মাগি বিরক্ত হয়ে উঠলো, জিগ্যেস করলো, ‘আর কতক্ষণ?’ আমি বললাম, ‘আর পাঁচ মিনিট।’ কিন্তু উত্তরটা মাগির পছন্দ হলো না; সে বললো, ‘এহ, আরো পাঁচ মিনিট?!’ অর্থাৎ আমাকে আরো তাড়াতাড়ি বীর্যপাত করতে বললো, আমিও চাপের চোটে সেটাই করলাম। এরপর আমি লিঙ্গ বের করার পর মাগি প্যাঁচ করে একটা শব্দ করলো, অর্থাৎ তার গোপনাঙ্গ থেকে বেশিরভাগ বীর্য বের করে দিলো।
আমি প্যান্ট পরে আর কোনোদিন মাগি লাগাবো না এমন পণ করে সেখান থেকে বের হয়ে আসলাম আর দালালের হাতে ৪০০ টাকা ধরিয়ে দিলাম। সাজ্জাদ ও দালাল সেখানে আমাকে কিছুক্ষণ বসতে বললো, এই সুযোগে দালাল মাগিকে লাগাতে গেল। সে বোধ হয় ফ্রি লাগায়, আফটার অল দালাল আর মাগির প্রেমিক। দালালের লাগানো শেষে আমাকে জিগ্যেস করলো, আবার লাগাবো কিনা। আমি মানা করলাম এবং সাজ্জাদসহ সেখান থেকে বেরিয়ে আসলাম। পথে যেতে যেতে সাজ্জাদকে বললাম, ‘কন্ডম ইউজ করি নি, কোনো সমস্যা হবে না তো?’ এই কথা শুনে সে অবাক হলো, বললো, ‘সমস্যা হওয়ার কথা না।’ সমস্যা হয় নি, কারণ এটা ছিল ২০০৪ সালের জানুয়ারী মাস। তবে সময় বদলেছে, এখন যারা পতিতার কাছে যাবেন, তারা অবশ্যই কন্ডম ইউজ করবেন, নয়তো এইচআইভি অনিবার্য।
সেদিন রাতে সাজ্জাদের বাসায় থেকে গেলেই পারতাম, তাহলে ওর বোনদের সাথে মৌজ-মাস্তি করতে পারতাম, নিদেনপক্ষে বিয়ের আগেই শ্বশুরবাড়ির আদর পেতাম। কিন্তু ঐ সময় আমার কাছে মনে হয়েছিল এই আকামের পর ওদের বাসায় রাত্রিযাপন করা নীতিবিরুদ্ধ হবে। আসলে নীতির কথা এতো না ভাবলেই পারতাম, কারণ সাজ্জাদ ও তার পরিবার আমাকে ভালবেসে ফেলেছিল। আমার মতো দুই নম্বরী চরিত্রের ছেলের কাছেই ওরা মেয়ে বিয়ে দিতো যদি আগ্রহ প্রকাশ করতাম, কারণ ঐ মেয়েগুলাও দুই নম্বরী চরিত্রের ছিল।
https://www.youtube.com/watch?v=HWXzeJN__qM
ঢাকায় এসে চন্দ্রনাথকে বললাম, ‘সাজ্জাদের বোনগুলা মারাত্মক সুন্দর’। জবাবে সে বললো, ‘এখন জেনেশুনে তোমার কাছে মেয়ে বিয়ে দিবে?’ কথাটা চন্দ্র ভুল বলেছিলো। চন্দ্র আরো ক্ষতি করে আমার, সে আমার স্কুল লেভেলের অন্য বন্ধুদের কাছে আমার এই অপকর্মের কথা বলে দেয়। এরপর থেকেই ওরা আমাকে এড়িয়ে যেতে থাকে এবং অবশেষে আমি নিজেই ওদের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করি। (আজ এই ৩৮ বছর বয়সে আমার সেই বন্ধুদের কাছে প্রশ্ন, ‘আমি তো এখন পর্যন্ত এইচআইভি মুক্ত থাকতে পেরেছি? কিন্তু তোরা সবাই কি সেটা পেরেছিস?’)
আফটার অল ওরা সবাই কম-বেশি ধান্ধাবাজ ছিল (আমি ছিলাম তাদের মধ্যে সবচেয়ে মেধাবী)। যেমন, রাজিব, আনোয়ার আর পলাশ (মুনসুর মিয়া) আমার সাথে তাদের বোনের বিয়ে দিতে চেয়েছিল, বিদ্যুৎ ওর খালাতো বোনের সাথে আমার সেটিং করিয়ে দিতে চেয়েছিল। যাই হোক, এক মাঘে শীত যায় না, চন্দ্রকে এর জন্য কোনো না কোনো একদিন আমি দেখে নিব। আসলে চন্দ্র যখন স্কুলে পড়তো, তখন ও আপন মাসীর সাথে সেক্স করে সেই গল্প আবার স্কুলের বন্ধুদেরকে ভুলবশতঃ বলে ফেলেছিল। তখন থেকে রাজীব ও অন্যান্য স্কুলফ্রেন্ডরা ওকে খ্যাপাতো। তাই চন্দ্রও চেয়েছিল অন্য আরেকজনের চরিত্রে কালিমালেপন করে নিজের উপর থেকে হাইলাইট সরিয়ে নিতে।