এখানে আমি মেয়েমানুষের কথা বলছি। যেসব মেয়েমানুষ আপনার আশেপাশে ঘোরাফেরা করে, একটু ঘেঁষা পাবার আশায়, তাদেরকে আপনি ভালোমানুষি করে ব্যবহার না করলেও কেউ না কেউ ঠিকই ব্যবহার করবে। এটা বলছি আমার অভিজ্ঞতা থেকে। এ সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি এক্সপেরিয়েন্স আছে আমার। এখানে শুধু স্কুল লেভেলের বন্ধু মেহেদী হাসান চৌধুরি রাজিবের একমাত্র বোন বুবলির কথা বলছি। ওদের দেশের বাড়ি মুন্সিগঞ্জে, আর বুবলির পুরো নাম হলো নাহিদা চৌধুরি বুবলি। সে ঢাকা ভার্সিটির আই আর ডিপার্টমেন্ট থেকে অনার্স করার পর বিয়ে করে অস্ট্রেলিয়াতে পাড়ি জমিয়েছিল। সে আমার চেয়ে অ্যাকাডেমিকালি দুই বছরের ছোট ছিল, অর্থাৎ ২০০১ সালে ইন্টার পাশ করেছিল।
আসলে তার বাবা-মা-ভাইদের ইচ্ছে ছিল আমার সাথে তার বিয়ে দেয়া। কিন্তু তাকে বিয়ে করবো কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত ছিলাম না, কারণ তার ফিগার সুন্দর হলেও সে দেখতে ঠিক কিউট ছিল না। আর ঐ সময় তার চেয়ে বেশি রূপসী আর পয়সাওয়ালা বহুত মেয়েই আমার পেছনে ঘুরছিল। যেহেতু তার ভাই রাজিবের সাথে আমার সুসম্পর্ক ছিল, তাই সে ছিল আমার ‘বিবেচনার আওতায়’। তার সাথে দৈহিক সম্পর্কে জড়ানোর বেশ কয়েকটি সুযোগ সে নিজেই এবং তার পরিবারও আমাকে দিয়েছিল, কিন্তু আমি সেদিকে হাত বাড়াই নি অন্য এক স্কুল ফ্রেন্ড বিদ্যুৎ-এর সতর্কবাণী শুনে। তার মতে, বুবলীর সাথে দৈহিক সম্পর্কে জড়ালে তার পিতা বাদল চৌধুরি যে কিনা জাতীয় পার্টির রাজনীতি করতো, সে তার রাজনৈতিক প্রভাব খাঁটিয়ে আমাকে ‘জাল’-এ আটকিয়ে ফেলবে, তখন বুবলীকে বিয়ে করতে বাধ্য হব আমি।
https://www.youtube.com/watch?v=pqhqNCMJp9M
তবে আমার দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতার আলোকে বলছি, ইদানিং শুধুমাত্র শারীরিক সম্পর্কের দাবি তুলে কোনো ছেলে বা মেয়েকে আটকানো অত সহজ ব্যাপার নয়, তাই বুবলীর সেক্সি দেহের দিকে হাত বাড়ানো উচিত ছিল আমার, তাহলে বেশ কয়েক বছর ধরে ভালোবাসা ও দৈহিক তৃপ্তি পেতে পারতাম ফ্রি ফ্রি।
আমি তাকে ইউজ করি নি – তার মানে এই নয় যে, সে বিয়ের আগে সেক্স করে নি। বিয়ের আগে সেটা সে ঠিকই করেছে – তার গানের টিচারের সাথে, যে কিনা যুবক বয়সী ছিল এবং শারীরিক দিক থেকেও বেশ শক্তসমর্থ ছিল। আবার একদিন সেটা করেছে আমার চোখের সামনেই। একজোড়া যুবক-যুবতী যখন দরজা আটকিয়ে বেশ কিছুক্ষণ চুপচাপ থাকে, তখন তারা কী করছে, সেটা বুঝতে আর বাকি থাকে না। বুবলীর মা আর বুবলী নিজেই আমার চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিল যেন, ‘দেখ, তুমি আমার সাথে না শুলেও আমাদের শয্যাসঙ্গীর অভাব হয় না।’