তখন ইউনিভার্সিটিতে মাত্র ফার্স্ট ইয়ারে পড়ি, অন্যান্য সহপাঠীদের মতো আমিও একটা টিউশনি ধরলাম। ছাত্রের নাম সুমন, সে ক্লাস এইটের স্টুডেন্ট, মতিঝিল আইডিয়ালে। পড়াতে যাওয়ার প্রথম দিনই একটি মশলাদার অভিজ্ঞতা হলো, ছাত্রের মেঝো বোন যে কিনা আমার চেয়ে মাত্র এক বছরের ছোট ছিল বয়সে, সে এসে সোফার নিচে কী যেন একটা খুঁজছিল। খোঁজার অজুহাতে সে যখন উপুড় হয়েছিল, তখন সে আসলে ডগি পজিশনে গিয়ে তার বিশাল পাছাটা দেখিয়ে আমাকে উত্তেজিত করতে চাইলো, তার প্রতি আকৃষ্ট করতে চাইলো।
এমনকি একদিন নাস্তা দিতে এসে আমার উরুতে তার উরু ঘষে দিল, বেশ নরম-গরম অনুভূতি ছিল সেটা, স্বীকার করতেই হয়। আবার মাঝে মাঝে বলতো, ‘ভাইয়া, আপনাদের বাসায় যাব একদিন। কখন নিবেন, আন্টি থাকলে নাকি বাসায় কেউ না থাকলে?’ স্পষ্টতঃ এগুলো খারাপ কিছুর ঈঙ্গিত। তবে আমি সতীপনা করতে গিয়ে মজা নিতে পারলাম না। আমার মতে, যৌবন বা সেক্সের মজা সকল নারী-পুরষের নেয়া উচিত, বয়স থাকতে থাকতেই। যথেষ্ট বয়স হয়ে গেলে অপরচুনিটিগুলো আর আগের মতো দরজায় কড়া নাড়ে না। বেশি বয়সে ‘সেক্স মিশন’ করতে গেলে ইয়াং মেয়েরা ভাববে, ‘বুড়ো বয়সে ভীমরতি!’।
শুধু যে শাপলাই আমাকে কামনা করতো তা-ই নয়, তার দুই বছরের ছোট বোন রিনাও আমাকে চাইতো। একদিন সুমন আর শাপলা যখন বাসায় ছিল না, তখন রিনা এসে আমার পাশে গা ঘেঁষে বসেছিল, আমি কিছু করতে গিয়েও করি নি, কারণ দরজার পর্দার ফাঁক দিয়ে ওপাশে দূরে তার মা’র উপস্থিতি টের পাচ্ছিলাম। জানতাম যদিও, হালকা-পাতলা নষ্টামি যেমনঃ টেপাটিপি বা চুমু খেলে তাতে তিনি হুংকার ছেড়ে আসবেন না। আসলে ওদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট না হওয়ার মেইন কারণ হলো, তারা ঠিক পারফেক্ট সুন্দরী ছিল না। শাপলা ফর্সা আর তার ফিগার সুন্দর হলেও নাকটা বোঁচা ছিল, আর রিনার স্কিনে সমস্যা ছিল।
https://www.youtube.com/watch?v=oE69VYxuBf4
পরে একদিন ইউনিভার্সিটির হলে সিট নিয়ে চলে যাই, তাই এলাকার টিউশনি আর করাতে পারলাম না। তবে আমার এখনো মনে হয়, শাপলা আর রিনার সাথে আমার চান্স নেয়া উচিত ছিল। কারণ শুধু আমি না, আরো বেশ কয়েকজন ছেলের সাথে ওরা ঘেঁষাঘেষি করতো। যেসব মেয়েরা বহুগামী, তারা অনেক ছেলের সাথে মিশলেও কাউকে শেষ পর্যন্ত বিয়ের জন্য চেপে ধরে না – আমার অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি।